Electric Bill: বসন্তকাল বিদায় নেওয়ার আগেই চড়চড় করে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি পৌছতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে পাখা ছাড়া থাকা সম্ভব না। গরমের হাত থেকে বাঁচার জন্য অনেকেই এয়ার কন্ডিশনার (এসি) কিনে নিয়েছেন।
আরো পড়ুন: Google Pixel 8-এ 30,000 টাকা ছাড়! Google Pixel 9a লঞ্চের আগেই ফ্লিপকার্টে বড় ডিসকাউন্ট
শীতকালে এসি ফ্যান কিংবা কারেন্টের অনেক সামগ্রী চালানো হয় না। যার ফলে বিদ্যুতের বিল কম আসে। সমস্যা নয় এই গরম কালে। গরম যত বাড়তে থাকতে ততই পল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে পাখা, এসি কিংবা ফ্রিজের ব্যবহার। এসব জিনিস যত ব্যবহার করা হয়, কারেন্টের বিল তত বাড়তে থাকে। সবার পক্ষে সব সময় বেশি কারেন্টের বিল দেওয়াও সম্ভব হয় না। তাছাড়া কোন মাসে কারেন্টের বিল কতো আসতে পারে সেটা আগে থেকে বোঝা সম্ভবও না। এক হয় যদি মিটারের রিডিং দেখা যায়।
মিটারের রিডিং দেখলে এক মাসের বিদ্যুতের বিল কতো আসতে পারে সেটার একটা আনুমানিক হিসেব করা যেতে পারে। তাছাড়া হিসেব করেই বা লাভ কি, কারণ গরম পড়লেই এসি, পাখা ইত্যাদি চলবেই। আর চললেই হুহু করে ঘুরতে শুরু করবে মিটারের রিডিং। যত বেশি গরম তত বেশি ইলেকট্রিক বিল। বিলের পরিমাণ কি কম করা যেতে পারে না? কম করা যেতে পারে। এসি চালিয়েও অনেকটা কারেন্ট বাঁচাতে পারবেন, ফলে বিদ্যুতের বিল কম আসবে।
এসি চালানোর পরেও কীভাবে কম বিদ্যুৎ খরচ করা সম্ভব, সে ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকেও সচেতনতা প্রচার করা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় করা হচ্ছে প্রচার। পরামর্শ হিসেবে বলা হচ্ছে, ‘ আপনার এসির তাপমাত্রা বুদ্ধিমানের সাথে সেট করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারেন, বিল কমাতে পারেন এবং কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করতে পারেন। প্রতি ডিগ্রি বাড়ানোর সঙ্গে ৬% পর্যন্ত শক্তি সঞ্চয় করা যেতে পারে এবং কার্বণ নির্গমন কমানো যেতে পারে।’